Prosma syrup খাওয়ার নিয়ম - প্রোজমা সিরাপ এর কাজ কি

Prosma syrup খাওয়ার নিয়ম - প্রোজমা সিরাপ এর কাজ কি জানতে চান? তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গাতে এসেছেন। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা দেখব Prosma syrup এর কাজ কি, প্রোজমা সিরাপ খেলে কি হয় এবং প্রোজমা সিরাপ এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।
Prosma syrup খাওয়ার নিয়ম - প্রোজমা সিরাপ এর কাজ কি
প্রোজমা সিরাপ খাওয়ার আগে এই পোস্টটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহ দেখে নিন। আজকের এই পোস্টে আমরা Prosma syrup খাওয়ার নিয়ম - প্রোজমা সিরাপ এর কাজ কি এবং প্রোজমা সিরাপ খাওয়ার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। চলুন ঝটপট দেখে নেওয়া যাক Prosma syrup এর কাজ কি। 

পেজ সূচিপত্র : Prosma syrup খাওয়ার নিয়ম - প্রোজমা সিরাপ এর কাজ কি

        ভূমিকা         

এখন তো শীতকাল শীতকালে সর্দি হাচ্চি কাশি লেগেই থাকে। শীতকালে শরীরকে সুস্থ রাখতে এবং জ্বর সর্দি হাচ্চি কাশি থেকে বাঁচতে Prosma syrup সেবন করতে পারেন। এটি শীতকালের সর্দি কাশি জ্বর দূর করবে এবং শরীরকে সুস্থ রাখতে পাশাপাশি এই সিরাপের আরো বিভিন্ন কাজ রয়েছে।

প্রোজমা সিরাপ এর কাজ কি - Prosma syrup এর কাজ কি 

প্রোজমা সিরাপ এর কাজ হল খুশখুসে কাশি দূর করা, ডাস্ট এলার্জি দূর করা, শ্বাসকষ্ট কমানো এবং শরীরকে সুস্থ রাখা। প্রোজমা সেরাটি যেকোনো বয়সে মানুষ খেতে পারবে এবং এই সিরাপটি খুবই কার্যকারী বিশেষ করে শীতকালে আমাদের জ্বর সর্দি কাশি লেগেই থাকে শীতকালে জ্বর সর্দি কাশি ইত্যাদি থেকে বাঁচতে এই সিরাপটি আপনি সেবন করতে পারেন। 
প্রোজমা সিরাপ এর কাজ সম্পর্কে জানতে নিচে দেখে নিন। 
  • প্রোজমা সিরাপ গলা ব্যথা উপশমের সাহায্য করে। 
  • অনবরত বারবার হাচ্চি দূর করতে সাহায্য করে। 
  • প্রোজমা সিরাপ এর কাজ হল সর্দি কাশি দূর করা। 
  • দীর্ঘদিনের গলার খুসখুসে কাশি দূর করতে প্রজমা সিরাপ সেবন করতে হবে। 
  • Prosma syrup সেবন করলে এলার্জি থেকে সৃষ্ট খুসখুসে কাশি এবং অনবরত হাচ্চি দূর হবে।
  • Prosma syrup
  • এর কাজ হল গ্যাস এসিডিটি কমানো। 
  • Prosma syrup পান করলে পেটের ব্যথা দূর হয় গলা ব্যথা দূর হয়। 
  • Prosma syrup এর কাজ হল শ্বাসকষ্ট দূর করা এবং এজমা দূর করা। 
  • প্রোজমা সিরাপ পান করার ফলে দীর্ঘদিনের খুসখুসে কাশি যক্ষা দূর হয়।
  • Prosma syrup পান করলে শ্বাসনালীতে জমে থাকা মিউকাস দূর হয় এবং ঠান্ডা জনিত সমস্যা কমে যায়। 
  • প্রোজমা সিরাপ এর কাজ হল হাঁপানি তীব্রতা কমানো এবং স্নায়ু শান্ত করা, উদ্বেগ অথবা চাপ ইত্যাদি কমানো। 
  • প্রোজমা সিরাপটি পান করলে মাংসপেশী শিথিল হয় এবং শ্বাস-প্রশ্বাস আরো সহজ হয় এ সিরাপটি পান করার ফলে ঘুম উন্নত হয়। 
  • প্রোজমা সিরাপ এর কাম হলো শরীরের শক্তির মাত্রাকে বৃদ্ধি করা এবং ব্রংকাইটিস উপশম করতে সাহায্য করা।
প্রোজমা সিরাপ পান করলে ওপরের এই উপকারিতা গুলো লাভ করতে পারবেন। প্রোজমা সিরাপ পান করার মূল কারণ হলো এলার্জির প্রভাব থেকে রক্ষা পাওয়া এবং অতিরিক্ত হাঁচি কাশি এবং সর্দি থেকে রেহাই পাওয়া। ডাস্ট এলার্জি দ্বারা যারা আক্রান্ত রয়েছেন তাদের জন্য এই সিরাপটি খুব কার্যকারী। অনবরত হাচ্চি এবং কাশি থেকে রেহাই পেতে ঝটপট এই সিরাপটি পান করতে হবে।

প্রিয় পাঠক আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন প্রোজমা সিরাপ এর কাজ কি - Prosma syrup এর কাজ কি। এবার চলুন ঝটপট দেখে নেওয়া যাক Prosma syrup খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে।

Prosma syrup খাওয়ার নিয়ম

Prosma syrup খাবার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান? যে কোনো ঔষধ ট্যাবলেট কিংবা সিরাপ সঠিক নিয়মে না খেলে উপকারিতা লাভ করা যায় না প্রতিটি ঔষধের একটি গন্তব্য থাকে এই ওষুধটি সেবন করলে এই উপকারিতা লাভ করা যাবে তবে যদি সঠিক নিয়মে পান করা না হয় তাহলে উপকারিতা লাভ করতে পারবেন না।

Prosma syrup সিরাপ এর কাজ কি সে সম্পর্কে আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন। প্রোজমা সিরাপ এর কাজ কি আমরা সে বিষয়ে ইতিমধ্যেই উপরে দেখেছি এবার আমরা দেখবো Prosma syrup খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে। 

১৮ বছরের ওপরে
প্রাপ্তবয়স্ক অথবা  বয়স ১৮ বছরের ওপরে হলে দুপুরে এবং রাতে খাবার শেষে এক চা চামচ Prosma syrup খেতে হবে। গলায় খুসখুসে কাশি কিংবা শ্বাসকষ্ট অনবরত হাচ্চির পরিমাণ অনেক বেশি হলে দুই চা চামচ Prosma syrup সেবন করতে হবে। সিরাপ সেবন করার সাথে সাথে গলায় ঠান্ডা অনুভূত হবে এবং অনবরত হাচ্চি এবং খুশখুসে কাশি দূর হবে। 
খাবার খাওয়ার আগে এই সিরাপ পান করা যাবে না খাবার খাওয়ার পরে দুপুরে এবং রাতে দুইবার এক চা চামচ Prosma syrup পান করতে হবে। Prosma syrup পান করার পর ফ্রিজের ঠান্ডা পানি পান করা যাবে না হালকা গরম পানি পান করতে হবে। গলায় খুসখুসে কাশি কিংবা হাচ্চি থাকলে ঠান্ডা পানি পান করা বাদ দিতে হবে। 

৭-১৫ বছরের বাচ্চা
৭-১৫ বছরের বাচ্চাদের ক্ষেত্রে এক চা চামচ অথবা হাফ চা চামচ Prosma syrup পান করতে হবে। অতিরিক্ত সর্দি জ্বর কাশি থাকলে দুপুরে খাবারের পর এবং রাতে খাবারের পর হাফ চা চামচ Prosma syrup খেতে হবে। অথবা দুপুরে খাবারের পর এক চা চামচ Prosma syrup খেতে হবে। এই সিরাপ সেবনের পর ঠান্ডা পানি পান করা যাবে না। 

৩-৬ বছরের বাচ্চা
যাদের বয়স ৩ থেকে ৬ বছরের মধ্যে রয়েছে তাদের দিনে হাফ চা চামচ Prosma syrup পান করাতে হবে অতিরিক্ত জ্বর সর্দি কাশি থাকলে এই সিরাপটি পান করাতে হবে। তবে হালকা জ্বর কিংবা সর্দি কাশি থাকলে ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করার মাধ্যমে জ্বর সর্দি কাশি কমানোর চেষ্টা করতে হবে। 

নবজাতক বাচ্চাদের জ্বর সর্দি কাশি হলে এই সিরাপটি পান করানো যাবে না কারণ এস সিরাপে বিভিন্ন রাসায়নিক উপাদান রয়েছে যা বাচ্চার শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। নবজাতক বাচ্চাদের যে কোন সিরাপ কিংবা ঔষধ পান করানোর আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া খুবই জরুরী। 

প্রিয় পাঠক বৃন্দ আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন Prosma syrup খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে ওপরের এই নিয়ম অনুসারে প্রোজমা সিরাপ খাওয়ালে দ্রুত ফলাফল লাভ করতে পারবেন। এখনতো শীতকাল আসছে। শীতকালে জ্বর সর্দি সর্দি কাশি লেগেই থাকে, তাই বাসায় প্রোজমা সিরাপ রাখতে হবে, যে কোন সময় সিরাপ খাওয়ার মাধ্যমে জ্বর সর্দি কাশি কমানো যাবে। এবার চলুন আমরা দেখে আসি প্রোজমা সিরাপ / Prosma syrup কত বছর বয়সে খাওয়া যাবে? 

Prosma syrup সিরাপ কত বছর বয়সে খাওয়া যাবে 

Prosma syrup কত বছর বয়সে খাওয়া যাবে? ইতিমধ্যেই আপনারা নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে এই সিরাপটি কত বছর বয়সে খাওয়া যাবে শুধুমাত্র নবজাতক বাচ্চাদের জন্য এই সিরাপটি খাওয়া নিষেধ কিন্তু ৫ থেকে ৭ বছর কিংবা ১০ বছর এর বাচ্চাদের এই সিরাপটি পান করাতে পারবেন। 

৫ থেকে ৭ বছরের বাচ্চাদের অল্প পরিমাণ প্রোজমা সিরাপ পান করাতে হবে। বাচ্চার বয়স অনুসারে তাকে সিরাপ পান করাতে হবে। যেমন প্রাপ্তবয়স্ক অথবা যাদের বয়স ১৮ বছরের ওপরে তাদেরকে দিনে দুইবার এক চা চামচ Prosma সিরাপ খাওয়াতে পারেন আর যাদের বয়স ১৮ এর নিচে তাদেরকে দিনে একবার। 

যেকোনো বয়সী মানুষ প্রোজমা সিরাপ খেতে পারবে এটি সম্পূর্ণ সাইড ইফেক্ট ছাড়া সর্দি-কাশি জ্বর শ্বাসকষ্ট হাঁপানি দূর করবে। তবে নবজাতক বাচ্চাদের ক্ষেত্রে যে কোন ঔষধ সেবন করানোর আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া খুবই জরুরী। তাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে। এর জন্য যে কোন ঔষধ সেবন করানোর আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। এবার চলুন আমরা দেখে আসি প্রোজমা সিরাপ দিনে কতবার খেতে হবে? 

প্রোজমা সিরাপ দিনে কতবার খেতে হবে 

আপনি কি জানেন প্রোজমা সিরাপ দিনে কতবার খেতে হবে? আপনারা অনেকেই প্রোজমা সিরাপ এর সেবন বিধি সম্পর্কে জানতে চান। ইতিমধ্যে আমরা উপরে আলোচনা করেছি Prosma syrup খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে তবে যারা আরো ক্লিয়ার তথ্য লাভ করতে চান তারা নিচে দেখে নিন প্রোজমা সিরাপ দিনে কতবার খেতে হবে। 

অপ্রাপ্তবয়স্ক কিংবা বাচ্চাদের ক্ষেত্রে এই সিরাপটি দিলে একবার সেবন করতে হবে আর প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে কিংবা যাদের বয়স ১৮ বছরের ওপরে তারা দিনে দুইবার এই সিডাবটি সেবন করতে পারবেন। বয়স ৭ এর নিচে হলে দিনে একবার আধা চা চামচ প্রোজমা সিরাপ পান করতে হবে। 

বয়স ১০ এর ওপরে হলে প্রোজমা সিরাপ এক চা চামচ পান করতে হবে এবং দিনে একবার পান করতে হবে। অতিরিক্ত এই সিরাপটি পান করার ফলে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে কারণ এই একটি সেরা পান করার ফলে বিভিন্ন রোগ বালাই দূর হয় এই সিরাপটি বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছে তাই অতিরিক্ত পান করা যাবে না। 

অল্প পরিমাণে পান করলে প্রতিটি উপকারিতা লাভ করতে পারবেন। এবার চলুন দেখে নেওয়া যাক প্রোজমা সিরাপ কি কি উপাদান দিয়ে তৈরি? 

প্রোজমা সিরাপ কি কি উপাদান দিয়ে তৈরি 

আপনি কি জানেন প্রোজমা সিরাপ কি কি উপাদান দিয়ে তৈরি করা হয়েছে? আপনারা অনেকে এ বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেন যে এই ঔষধটি কি কি উপাদান দিয়ে তৈরি করা হয়েছে? প্রতিটি ঔষধে কিছু পরিমাণ প্রাকৃতিক উপাদান এবং কিছু পরিমাণ রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করা হয় মূলত রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করার মূল কারণ হলো সেই ঔষধটি প্রিজারভেটিভ করা সংরক্ষণ করা। নিচে দেখে নিন প্রোজমা সিরাপ কি কি উপাদান দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। 
  • Diphenhydramine 
  • Terbutaline
  • Ammonium chloride 
  • Chloropheniramine
  • Sodium citrate 
  • Menthol
  • Guaifenesin
প্রোজমা সিরাপ শক্তিশালী ঔষধ যা শ্বাসকষ্ট, কাশি, ব্রোনকাইটিস এবং এলার্জি সহ ঠান্ডার মধ্যে সমস্যা সমাধান করতে ব্যবহার করা হয় বিভিন্ন প্রাকৃতিক এবং রাসায়নিক উপাদান দিয়ে তৈরি করা হয়। Diphenhydramine এটি এক ধরনের অ্যান্টিহিস্টাসিন যা অনবরত হাচ্চি দূর করতে সাহায্য করে এবং গলা ব্যথা কমায় এবং শ্বাসনালির প্রদা হোক আমাদের সাহায্য করে। 

Menthol এক ধরনের প্রাকৃতিক উপাদান এটি শ্বাস-প্রশ্বাসে শীতলতা প্রদান করে এবং শ্বাসকষ্ট কমায় গলা থেকে খুশখুসে কাশি দূর করে। প্রিয় পাঠক আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে প্রোজমা সিরাপ কি কি উপাদান দিয়ে তৈরি। এবার চলুন আমরা ঝটপট দেখে আসি Prosma কিসের ঔষধ। 

Prosma কিসের ঔষধ

আপনি কি জানেন Prosma কোষের ঔষধ? এটি শ্বাসকষ্ট ঠান্ডা জ্বর সর্দি-কাশি হাঁচি হাঁপানি এবং ব্রুনকাইটিস ইত্যাদি চিকিৎসায় ব্যবহৃত ঔষধ। এই ওষুধটি যেকোনো বয়সী মানুষ কে সেবন করতে পারবে এবং এই ঔষধি সেবন করার ফলে দ্রুত শ্বাসকষ্ট হাঁপানি খাচ্ছি কাশি থেকে রেহাই পাওয়া যায়। 
প্রোজমা সিরাপ এর কাজ হল হাঁপানি দূর করা, শ্বাসকষ্ট দূর করা গলার খুসখুসে কাশি দূর করা এবং গলার প্রদাহ কামানো, গলার শীতল করা এতে খুশখুসে কাশি দূর হবে। এছাড়াও যারা ডাস্ট এলার্জি দ্বারা আক্রান্ত রয়েছেন বারবার হাচ্চি হয় তারা এই সিরাপটি সেবন করতে পারেন এই সিরাপটি সেবন করার কিছু সময়ের মধ্যেই অনবরত হাচ্চি থেকে রেহাই পাবেন।

প্রোজমা সিরাপ এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

প্রোজমা সিরাপ এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কি? এই সিরাপের কি কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে? প্রতিটি ঔষধেরই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বিহীন ঔষধ খুঁজে পাওয়া খুবই মুশকিল। যেহেতু একটি ঔষধ বিভিন্ন উপাদানের সমন্বয়ে গঠন করা হয় সে ক্ষেত্রে ঔষধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকা স্বাভাবিক। আজকের এই পোস্টে আমরা দেখব প্রোজমা সিরাপ এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। 
  • অস্বাভাবিকভাবে ঘুম 
  • মুখ শুকিয়ে যাওয়া ত্বক উস্কো শুষ্ক হয়ে ওঠা। 
  • গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা পেটে অস্বস্তি অনুভূত হওয়া। 
  • বারবার বমি। 
  • মাথাব্যথা। 
  • এলার্জির প্রতিক্রিয়া ঘটা যেমন ত্বকের rash চুলকানি।
  • মাথা ভার হয়ে যাওয়া। 
  • চোখে ঝাপসা দেখা দৃষ্টি শক্তি সমস্যা। 
  • মূত্র তন্ত্রের সমস্যা বারবার মুত্র ত্যাগ হতে পারে। 
প্রোজমা সিরাপ পান করার ফলে উপরের এই সমস্যাগুলো তৈরি হতে পারে তবে প্রত্যেকের ক্ষেত্রে একই সমস্যা দেখা দিবে ব্যাপারটি এমন নয়। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বলতে বোঝায় মাঝে মাঝে যেকোনো একটি ওষুধ সেবন করার ফলে হঠাৎ করে একটি সমস্যা দেখা দেওয়া। 

আমরা ঔষধ সেবন করে থাকি সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য অসুস্থতা থেকে আরোগ্য লাভ করার জন্য। কিন্তু প্রতিটি ঔষধের কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকে। যেমন প্রোজমা সিরাপ পান করার ফলে উপরের এই সমস্যাগুলো দেখা দিতে পারে। তবে খুব কম সংখ্যক মানুষের শরীরে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যায়।

প্রোজমা সিরাপ এর দাম কত 

আপনি কি জানেন প্রোজমা সিরাপ এর দাম কত? ইতিমধ্যেই আপনারা নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে প্রোজমা সিরাপ এর কাজ কি এবং এসির আপনি কোন কাজে ব্যবহার করা হয় এই সিরাপ ব্যবহার করলে কি কি উপকার পাওয়া যায়। তবে আপনারা হয়তো জানেন না যে আসলে এই সিরাপ এর দাম কত নিচে দেখে নিন প্রোজমা সিরাপ এর দাম দেওয়া রয়েছে। 

প্রোজমা সিরাপ এর দাম হল 70 টাকা। ১০০ মিলিগ্রাম রয়েছে এবং দাম ৭০ টাকা। যেকোনো ঔষধের দোকানে এই সিরাপ কিনতে পাওয়া যাবে এছাড়া অনলাইনে অর্ডার করতে পারবেন। এখন তো অনলাইনে যোগ অনলাইনে মাধ্যমে সহজে যেকোনো প্রোডাক্ট ক্রয় করা যায়। অনলাইনে ডেলিভারি চার্জ সহ অন্য ক্রয় করতে পারবেন।

লেখক এর শেষ কথা 

প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলে আমরা দেখলাম Prosma syrup খাওয়ার নিয়ম - প্রোজমা সিরাপ এর কাজ কি, প্রোজমা সিরাপ এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, প্রোজমা সিরাপ কি কি উপাদান দিয়ে তৈরি এবং প্রোজমা সিরাপ এর ব্যবহার বিধি। সিরাপ সেবন করার আগে অবশ্যই এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ন মনোযোগ সহ দেখে নিন কিভাবে সেবন করতে হবে কত বছর বয়সে সবার করতে হবে এবং কত বছর বয়সে কত চামচ সেবন করতে হবে সেই সমস্ত বিষয়ে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র করে ব্যাখ্যা করেছি।

আপনি যদি আজকের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়েন তাহলে প্রোজমা সিরাপ সম্পর্কে সবকিছু বিস্তারিত জানতে পারবেন। আমরা অনেকেই ডাস্ট এলার্জি দ্বারা আক্রান্ত রয়েছি ডাস্ট এলার্জি দূর করতে এই প্রোজমা সিরাপ  পান করতে হবে। প্রোজমা সিরাপ পান করলে শ্বাসকষ্ট, হাচ্চি, কাশি, জ্বর, ব্রনকাইটিস আরও বিভিন্ন রোগ বালাই দূর হবে। 

প্রোজমা সিরাপ বিভিন্ন উপাদানের সমন্বয় তৈরি করা হয়েছে এখানে কিছু রয়েছে প্রাকৃতিক উপাদান এবং কিছু রাসায়নিক পদার্থ উভয় উপাদানের সমন্বয়ে গঠিত এই ওষুধটি সেবন করার ফলে বিভিন্ন উপকারিতা লাভ করতে পারবেন এই ওষুধটি সেবন করলে অতি দ্রুত খুসখুশে কাশি দূর হবে এলার্জির সমস্যা দূর হবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

বাংলা আইটিটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url