A+ পেতে হলে কয়টি বিষয়ে a+ পেতে হবে ssc 2024

A+ পেতে হলে কয়টি বিষয়ে a+ পেতে হবে ssc 2024? যেকোনো ছয়টি কিংবা সাতটি সাবজেক্টে a+পেলে A+পাওয়া যায়। আর Golden A+  পাওয়ার জন্য দশটি সাবজেক্ট a+ পেতে হবে। পরীক্ষাতে এ প্লাস পাওয়ার জন্য কোন কোন টিপস অনুসরণ করতে হবে এবং Hsc তে golden a+ পাওয়ার উপায় কি? ভালো ছাত্রদের পড়ার রুটিন কি সাথেই Ssc তে a+ পাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আজকের এই পোস্টে বিস্তারিত আলোচনা করব। 
A+ পেতে হলে কয়টি বিষয়ে a+ পেতে হবে ssc 2024
পরীক্ষাতে এ প্লাস অর্জন করতে চাইলে এই পোস্টটি মনোযোগ সহ দেখতে হবে। আজকের এই পোস্টের পরীক্ষাতে A+ পাওয়ার কিছু গোপন টিপস শেয়ার করব যে টিপসগুলো পরীক্ষা দিয়ে গোল্ডেন এ প্লাস পেতে আপনাকে সাহায্য করবে। চলুন ঝটপট দেখে আসি Hsc তে golden a+ পাওয়ার উপায়, A+ পেতে হলে কয়টি বিষয়ে a+ পেতে হবে ssc 2024, Ssc তে a+ পাওয়ার নিয়ম এবং ভালো ছাত্রদের পড়ার রুটিন।

পেজ সূচিপত্র : A+ পেতে হলে কয়টি বিষয়ে a+ পেতে হবে ssc 2024

          ভূমিকা         

একটি ভাল ছাত্র দিনে গড়ে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা পড়াশোনা করে। ৭ থেকে ৮ ঘন্টা প্রতিদিন পড়াশোনা করলে অবশ্য পরীক্ষাতে ভালো ফলাফল অর্জন হবে কিন্তু শুধুমাত্র বই নিয়ে বসে থাকলে কখনো ভালো রেজাল্ট হবে না। মনোযোগ সহ করতে হবে এবং সাজেশন গুলো সংগ্রহ করতে হবে। 

সাজেশন এমন একটি মাধ্যম যার মাধ্যমে অল্প পড়েও পরীক্ষাতে এ প্লাস পাওয়া যায় আপনারা অনেকেই জিজ্ঞাসা করেন অল্প পরে পরীক্ষা তে এ প্লাস পাওয়ার উপায় কি অল্প পরে পরীক্ষাতে এ প্লাস পাওয়ার গোপন ট্রিক্স হলো সাজেশন পড়া এবং বেশি বেশি বোর্ড প্রশ্ন পড়া। চলুন এবার আমরা ঝটপট দেখে আসি A+ পেতে হলে কয়টি বিষয়ে a+ পেতে হবে ssc 2024

A+ পেতে হলে কয়টি বিষয়ে a+ পেতে হবে ssc 2024

পরীক্ষাতে 6টি বিষয়ে A+ পেলে পরীক্ষায় জিপিএ 5 পাওয়া যায়। 6টি বিষয়ে A+ এবং ৪ টি বিষয়ে A পেলে জিপিএ 5 পাওয়া যায়। 7 টি বিষয়ে A+ এবং ১ টি বিষয়ে A- এবং একটি বিষয়ে A পেলে জিপিএ 5 অথবা A+ পাওয়া যায়।

অর্থাৎ যে কোন ছয়টি বিষয় যদি A+ থাকে এবং দুইটি বিষয়ে A থাকে তাহলে পরীক্ষা দিয়ে জিপিএ ফাইভ আসবে। তবে যদি ছয়টি বিষয়ে A+ এর সাথে একটি বিষয়ে A- অথবা 2 টি বিষয়ে A- থাকে তাহলে পরীক্ষাতে A গ্রেড আসবে। পরীক্ষাতে জিপিএ ৫ পাওয়ার জন্য যেকোনো ছয়টি বিষয়ে A+পেতে হবে অথবা সাতটি বিষয়ে A+পেতে হবে। যেকোনো একটি বিষয়ে A-থাকলে আর সাতটি বিষয়ে A+থাকলে নিঃসন্দেহে জিপিএ ফাইভ আসবে।
  • 6টি বিষয়ে A+ থাকলে পরীক্ষায় জিপিএ 5 অথবা A+ আসবে। 
  • 7টি বিষয়ে A+ থাকলে পরীক্ষায় জিপিএ ফাইভ অথবা A+ আসবে।
  • 6টি বিষয়ে A+ এবং  ১টি কিংবা ২ টি বিষয়ে A -থাকলে পরীক্ষাতে জিপিএ ফাইভ আসবে না। A গ্রেড পয়েন্ট আসবে।
  • 7টি বিষয়ের A+থাকলে এবং একটি বিষয়ে A -থাকলে পরীক্ষাতে জিপিএ ফাইভ অথবা A+আসবে। 
  • 7টি বিষয়ে এ প্লাস এবং ৩টি বিষয়ে A - থাকলে পরীক্ষায় A+ আসবে না।
  • 7টি বিষয়ে A প্লাস এবং দুইটি বিষয়ে A গ্রেড সাথে 1টি বিষয়ে A - থাকলে পরীক্ষায় জিপিএ ফাইভ অথবা A+ আসবে।
  • 8টি বিষয়ে A+ এবং একটি বিষয় A-  একটি বিষয় A গ্রেড আসলে পরীক্ষাতে এ প্লাস অথবা জিপিএ 5 আসবে।
  • 10টি বিষয়ে A+ আসলে পরীক্ষাতে গোল্ডেন A+ আসবে।
প্রিয় পাঠক বৃন্দ আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে A+ পেতে হলে কয়টি বিষয়ে a+ পেতে হবে ssc 2024। পরীক্ষাতে যেকোনো ছয়টি বিষয়ে এ প্লাস থাকলে এবং একটি বিষয়ে A - ও ৩টি বিষয়ে A থাকলে পরীক্ষা দেব A+অথবা জিপিএ ফাইভ আসবে। 

এসএসসিতে জিপিএ ৫ পাওয়া খুবই সহজ আর যদি দশটি বিষয়ে এ প্লাস থাকে তাহলে পরীক্ষাতে গোল্ডেন এ প্লাস আসবে। তবে যদি এ মাইনাস এর পরিমাণ বেশি থাকে তাহলে পরীক্ষাতে এ প্লাস আসবেনা। এবার চলুন আমরা দেখে আসি Ssc তে a+ পাওয়ার নিয়ম গুলো কি কি।

Ssc তে a+ পাওয়ার নিয়ম

Ssc তে a+ পাওয়ার নিয়ম হলো গভীর মনোযোগ এবং অধ্যবসায়। গভীর মনোযোগ দিয়ে অর্ধবসায় সহ পড়াশোনা করলে পরীক্ষাতে এ প্লাস অর্জন হবে। কিন্তু তার পাশাপাশি কিছু নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। যেমন নিয়মিত সকালে উঠতে হবে বোর্ড কোয়েশ্চেন করতে হবে রুটিন অনুসারে চলতে হবে, রুটিন দেখে পড়তে হবে, পড়া শেষে খাতায় নোট করতে হবে এবং গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলো কালার পেনের সাহায্যে মার্ক করতে হবে।

যখন থেকে পড়া শুরু করবেন তখনই হাতে একটি কালার পেন এবং খাতা নিতে হবে। যে অংশগুলো গুরুত্বপূর্ণ মনে হবে সেই অংশগুলো কালার পেনের সাহায্যে মার্ক করে রাখতে হবে এবং গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নগুলোর উত্তর খাতায় নোট করে রাখতে হবে। পরীক্ষার আগে একটি মাত্র খাতায় চোখ বুলিয়ে নিলে পরীক্ষা সমস্ত প্রিপারেশন তৈরি হয়ে যাবে। 

টিপস১

বুদ্ধিমতী শিক্ষার্থীরা সবসময় এই টিপসটিকে অনুসরণ করেন এবং পড়ার সময় হাতে একটি খাতা এবং কালার পেন রাখেন। এই যেমন সালে পড়াশোনা করলে পরীক্ষা তো খুব সহজে এ প্লাস অর্জন করতে পারবেন অল্প পড়ার মাধ্যমে পরীক্ষাতে ভালো ফলাফল অর্জন হবে এবং মাথায় বেশি চাপ পড়বে না। 

পরীক্ষার আগে কোন প্রশ্ন আসবে কোন প্রশ্ন গুরুত্বপূর্ণ এসব কিছু ভাবতে ভাবতে আমাদের পড়ার সময় পেরিয়ে যায় এইজন্য এখন পড়ার সময় সব সময় হাতে একটি কালার পেন এবং খাতা রাখতে হবে।

টিপস২

যে প্রশ্নটি পড়ছেন সে প্রশ্নটির না দেখে বলার চেষ্টা করতে হবে না দেখে সম্পূর্ণ না বলা পর্যন্ত সে প্রশ্নটি মুখস্ত করতে হবে। যখন না দেখে একবার বলতে পারবেন তখন সে পড়াটি বাদ দিয়ে আবার অন্য পড়া শুরু করতে হবে। 

অনেক শিক্ষার্থী এক দুইবার পড়ে আবার অন্য পড়া পড়তে শুরু করেন এর ফলে আগের পড়াটি মাথা থেকে বেরিয়ে যায় এর জন্য যে কোন পড়া সম্পূর্ণরূপে মুখস্থ না হওয়া পর্যন্ত ব্রেইনের সংরক্ষণ না হওয়া পর্যন্ত সে পড়াটি কন্টিনিউয়াসলি পড়তে হবে। 

টিপস৩

যেকোনো পড়া শেষে সে পড়াটি খাতায় না দেখে লেখার চেষ্টা করতে হবে। এই পদ্ধতিটি খুবই কার্যকারী অনেকেই দেখা যায় একটি পড়া শেষে আর একটি পড়া পড়তে শুরু করেন কিন্তু এ পদ্ধতিটি সম্পূর্ণ ভুল। 

সঠিক নিয়মে কয়েক মাস পড়াশোনা করে দেখুন অল্প করে চাপ না নিয়েই পড়াশোনা ভালো হতে শুরু করবে। যে প্রশ্নটি আপনি পড়ছেন যদি ছোট প্রশ্ন হয় তাহলে খাতায় লিখে প্র্যাকটিস করতে হবে আর যদি প্রশ্নটি বড় হয় তাহলে সহপাঠীদের মাধ্যমে চর্চা করতে হবে এবং না দেখে বলার চেষ্টা করতে হবে। 

টিপস৪

Ssc তে এ প্লাস পাওয়ার জন্য খাতায় গুছিয়ে লিখতে হবে। অতিরিক্ত হাবিজাবি তথ্যে খাতা ভরা যাবে না। প্রথমে প্রশ্নটি গভীর মনোযোগ সহ করতে হবে এবং জানতে হবে প্রশ্নতে কি চেয়েছে। যে বিষয়টি সম্পর্কে প্রশ্নতে জিজ্ঞাসা করা হয়েছে সে বিষয়টি সম্পর্কে সমস্ত তথ্য এবং বিবরণ খাতায় তুলে ধরতে হবে এবং অবশ্যই সুন্দর করে সাজিয়ে গুছিয়ে লিখতে হবে যেন শিক্ষক পড়ে খুশি হন এবং ফুল মার্ক দেন।

টিপস ৫

হাতে লেখা সুন্দর করতে হবে। হাতের লেখা ভালো না হলে শেখো মনোযোগ সহ খাতা পরেন না এবং খাতায় কোয়ালিটি ফুল তথ্য থাকলেও শিক্ষক ভালো নাম্বার দেন না এর জন্য প্রথমে হাতে লেখা সুন্দর করতে হবে একজন ভালো শিক্ষার্থীর জন্য হাতের লেখা সুন্দর করা খুবই জরুরী। হাতে লেখা সুন্দর করার জন্য বেশি বেশি খাতায় লিখে প্র্যাকটিস করতে হবে। এতে হাতে লেখা সুন্দর হবে। 

টিপস ৬

সাজেশন পড়তে হবে। অল্প করেই পরীক্ষাতে ভালো ফলাফল অর্জন করার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপায় হল সাজেশন পড়তে হবে। যেমন একটি বইয়ে দশটি চাপটা থাকলে সাজেশন অনুসারে পাঁচটি চ্যাপ্টার পড়লে সে ৫ টি চ্যাপ্টার যদি খুব মনোযোগ সহ পড়া হয় 

তাহলে পরীক্ষাতে ভালো ফলাফল অর্জন করা যাবে এবং অতিরিক্ত আরো পাঁচটি চ্যাপ্টার পড়ার কোন প্রয়োজন হবে না। কিন্তু যদি সাজেশন না থাকে তাহলে দশটা চাপটার পড়তে হিমশিম খেয়ে যাবেন এবং এতগুলো পড়া মনে রাখা প্রায় কষ্টকর হয়ে উঠবে।

ওপরের এই ছয়টি টিপস অনুসরণ করুন এবং এই টিপসগুলো অনুসারে পড়া শুরু করুন তাহলে আশা করছি খুব সহজেই Ssc পরীক্ষাতে A+অর্জন করতে পারবেন পরীক্ষায় a+অর্জন করা খুব কঠিন কোন বিষয় নয় একটু নিয়ম মেনে চললে খুব অল্প পরেই কোন চাপ ছাড়াই ভালো ফলাফল অর্জন করা যায়। প্রিয় পাঠক বৃন্দ আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন Ssc তে a+ পাওয়ার নিয়ম কি। এবার চলুন আমরা দেখে আসি A+পাওয়ার উপায় কি ।

A+পাওয়ার উপায় কি 

A+পাওয়ার উপায় কি ? A+পাওয়ার উপায় হল যেকোনো ছয়টি সাবজেক্টে A+পেতে হবে। ৬টি অথবা সাতটি সাবজেক্টে a+ পেলে পরীক্ষাতে এ প্লাস পাওয়া যাবে। প্রতিটি শিক্ষার্থীর ইচ্ছা থাকে পরীক্ষাতে ভালো ফলাফল অর্জন করা কারণ আমাদের বাবা মা আমাদের থেকে এটি আশা করেন যে আমরা পরীক্ষাতে ভালো ফলাফল অর্জন করব। 

পরীক্ষাতে ভালো ফলাফল অর্জন করলে চাকরিতে খুব সহজে নিয়োগ পাওয়া যায়। বর্তমান সময়ে এ প্লাস পাওয়া খুব কঠিন কোন বিষয় নয় একটু নিয়ম মেনে পড়াশোনা করলে পরীক্ষাতে সহজে এ প্লাস পাওয়া যায়। লক্ষ্য করে কোন ক্লাসের যেটা থাকে সে প্রতি বছরেই পরীক্ষা থাকে এ প্লাস পায় এর কারণ কি? একজন ব্যক্তিকে প্রতি বছরে এ প্লাস পেতে পারে? যারা নিয়ম জানে সঠিক নিয়মে পড়াশোনা করে তারা সবসময় a প্লাস। 

পরীক্ষাতে এ প্লাস পাওয়ার জন্য দিনে দশ ঘন্টা কিংবা ১২ ঘন্টা পড়াশোনা করতে হবে এমন কোন কথা নেই। শুধুমাত্র নিয়ম মেনে পড়তে হবে তাহলে পরীক্ষাতে এ প্লাস পাওয়া যাবে। নিয়ম মেনে বলতে বোঝায় যেমন পড়ার সময় আশেপাশে কাউকে রাখা যাবে না পড়ার সময় হাতে একটি খাতা এবং কালার প্যান্ট রাখতে হবে

গুরুত্বপূর্ণ পড়া গুলো খাতায় নোট করতে হবে পড়া শেষে সেই পড়াটি না দেখে বলার চেষ্টা করতে হবে খাতায় লেখার চেষ্টা করতে হবে সবসময় পড়া কে প্রতিযোগিতা মূলক ভাবতে হবে। সহপাঠীদের মধ্যে প্রতিযোগিতামূলক অনুভূতি তৈরি করতে হবে। যেমন কে সবচেয়ে বেশি নাম্বার পাবে? আমি সবচেয়ে বেশি নাম্বার পাব। এমন প্রতিযোগিতামূলক অনুভূতি তৈরি করলে নিজের পড়ার প্রতি মনোযোগ বৃদ্ধি পায়। 

আর কখনো একটা না পড়াশোনা করা যাবে না।অনেক শিক্ষার্থীরা যে ভুলটি করেন তা হলো একটানা পড়াশোনা করেন যার ফলে পড়াশোনা প্রতি এক গেমই চলে আসে এবং পড়ায় আর মন বসে না। এইজন্য কিছু সময় পর পর ব্রেক নিতে হবে এবং আবার পড়াশোনা করতে হবে 

এতে পড়াশুনার প্রতি মনোযোগ নষ্ট হবে না এবং একঘেয়েমি আসবেনা। A+পাওয়ার উপায় হলো যে পড়া গুলো আপনি পড়ছে সে পড়াগুলো না দেখে বলার চেষ্টা করা এবং বেশি বেশি সাজেশন বই পড়া সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ সেই চ্যাপ্টার গুলার প্রতি বেশি গুরুত্ব দেওয়া। 

A+ পাওয়ার গোপন টিপস

মনে করুন আপনার বইয়ে ১২টি অধ্যায় রয়েছে। এই ১২ অধ্যায় থেকে শিক্ষক প্রশ্ন করবে না। একজন শিক্ষক ১২ টি অধ্যায় থেকে সর্বোচ্চ ৫টি অধ্যায় থেকে প্রশ্ন করবে। পরীক্ষাতে ১১ টি প্রশ্ন আসবে। ১১ টি প্রশ্নের মধ্যে থেকে যেকোনো সাতটি প্রশ্ন লিখতে হবে। সাতটি প্রশ্ন কমন পাওয়ার জন্য ১২টি অধ্যায় পড়ার কোন প্রয়োজন নেই। 

যে অধ্যায়গুলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রশ্ন আসা সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি সেই অধ্যায় গুলোর প্রতি কঠোর দৃষ্টি আরোপ করতে হবে এবং শুধুমাত্র সেই ছয়টি কিংবা সাতটি অধ্যায় পড়তে হবে। যে অধ্যায় গুলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হয় শিক্ষক সেই অধ্যায় থেকে দুইটি প্রশ্ন করেন। এইজন্য সবসময় সাজেশন করতে হবে শিক্ষকদের থেকে সাজেশন চাইতে হবে। 

সাজেশন অনুসারে পড়লে অল্প পড়ার মাধ্যমে পরীক্ষাতে ভালো ফলাফল অর্জন করা যায় যেমন আপনি যদি জানেন কোন পাঁচটি অধ্যায় থেকে কিংবা কোন ছয়টি অধ্যায় থেকে শিক্ষক প্রশ্ন করতে পারে সেই ছয়টি অধ্যায় গভীর মনোযোগ সহ করতে হবে এবং একটি অংশ বাদ দেওয়া যাবে না। তাহলে সেই ছয়টি অধ্যায় থেকে সাতটি প্রশ্ন কমন পেয়ে সাতটি প্রশ্ন আপনি অনায়াসে লিখতে পারবেন।

এই টিপসটি অনুসরণ করে পড়াশোনা করলে পরীক্ষাতে খুব ভালো ফলাফল অর্জন করতে পারবেন আর A+পাওয়ার জন্য আরও একটি কার্যকারী উপায় হল প্রশ্নের ধরন জানতে হবে কেমন প্রশ্ন আসতে পারে? কেমন প্রশ্ন আসতে পারে জানার জন্য বোর্ড প্রশ্ন লিখতে হবে গত বছরে কেমন প্রশ্ন এসেছিল? তার আগের বছরের কেমন প্রশ্ন এসেছিল। 

পরীক্ষাতে A+পাওয়ার জন্য বিগত পাঁচ থেকে ছয় বছরের সমস্ত প্রশ্ন দেখতে হবে। বোর্ড প্রশ্ন থেকে সবচেয়ে বেশি প্রশ্ন পরীক্ষাতে করা হয়। বুদ্ধিমতী শিক্ষার্থীরা সবসময় বোর্ড প্রশ্ন পড়েন এবং সাজেশন বই পড়েন। এই দুইটি টিপস অনুসরণ করলে পরীক্ষাতে গ্যারান্টি সহ A+ পাবেন।

golden a+ পাওয়ার উপায় 

golden a+ পাওয়ার উপায় কি? golden a+ পাওয়ার উপায় হলো গভীর অধ্যবসায়। যে শিক্ষার্থী যত বেশি অধ্যবসায়ী তার ফলাফল তত বেশি ভালো হয়। অধ্যবসায় বলতে বোঝায় পরিশ্রম এবং ধৈর্য। পরিশ্রম এবং ধৈর্যের সমন্বয়ে গঠিত হয় অর্ধ বসায়। 

গোল্ডেন এ প্লাস পাওয়ার জন্য প্রতিটি সাবজেক্টে এ প্লাস পাওয়া খুবই জরুরী। প্রতিটি ভালো শিক্ষার্থীরা পরীক্ষাতে Golden A+ পায়। Golden A+পাওয়ার জন্য দিনে ১২ থেকে ১৪ ঘণ্টা পরের কোন প্রয়োজন নেই শুধুমাত্র একটু বুদ্ধি খাটিয়ে পড়তে হবে। Golden A+পাওয়ার প্রথম শর্ত হলো অধিক সাজেশন সংগ্রহ। 

Golden A+পাওয়ার দ্বিতীয় শর্ত হলো প্রতিটি সাবজেক্ট গুরুত্ব সহ করা। বিশেষ করে বাংলা, ইংরেজি , সমাজ, ইসলাম এই সাবজেক্টগুলো বেশি বেশি পড়তে হবে। মনে করেন ইসলাম এবং বাংলা সাবজেক্টে খুব সহজেই এ প্লাস পাওয়া যায় কিন্তু এ ধরনের সম্পূর্ণ ভুল। 

পরীক্ষার রেজাল্টে দেখা যায় বেশিরভাগ শিক্ষার্থীরাই এই দুই সাবজেক্টে A অথবা A- পেয়ে থাকেন। কারণ তারা এই দুইটি সাবজেক্টের উপর গুরুত্ব দেন না এবং মনে করেন খুব সহজেই এ সাবজেক্ট গুলোতে A+ পাওয়া যায়। এজন্য প্রতিটি সাবজেক্ট অধিক গুরুত্বসহ করতে হবে।

Golden A+ পাওয়ার জন্য প্রশ্ন ব্যাংক বই কিনতে হবে এবং বেশি বেশি সাজেশন বই কিনতে হবে। এখন ইউটিউবে বিভিন্ন সাজেশন পাওয়া যায় ইউটিউবে বেশি বেশি সাজেশন ভিডিও দেখতে হবে। ডেইলি রুটিন তৈরি করতে হবে। 

Golden A+ কারা পায়?

যারা প্রতিটি সাবজেক্ট গভীর মনোযোগ সহ পড়ে তারাই পরীক্ষাতে Golden A+ পায়। ভালো শিক্ষার্থীরা সবসময় পরীক্ষাতে Golden A+ পায়। এর কারণ হলো তারা বুদ্ধি খাটে প্রতিটি সাবজেক্টের উপর কঠোর মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করে, অনেকে মনে করে বাংলা ইংরেজি ইসলামের ইতিহাসে সাবজেক্টগুলোতে খুব সহজে এ প্লাস পাওয়া যায় 

এই ভেবে তারা অন্যান্য সাবজেক্টের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করলেও এই সাবজেক্ট গুলো ঠিক ভাবে পড়েন না। যার ফলে বাংলা ইসলামের ইতিহাস সাবজেক্টে এ প্লাস ছুটে যায় এবং পরীক্ষাতে Golden A+ আসে না।  যারা প্রতিটি সাবজেক্ট এই অধিক গুরুত্ব দিয়ে পড়েন তারাই পরীক্ষাতে Golden A+ অর্জন করতে পারেন।

কারা পরীক্ষায় Golden A+ পায় না?

বেশিরভাগ শিক্ষার্থীরাই দেখা যায় পরীক্ষাতে ৮টি অথবা ৯টি সাবজেক্ট এ প্লাস পেলে একটি কিংবা দুইটি সাবজেক্ট A- অথবা A পায়। যেকোনো একটি সাবজেক্ট a+না পেলে  Golden A+ পাওয়া যায় না। এই জন্য প্রতিটি সাবজেক্ট অতি দ্রুত সহ করতে হবে।  যে শিক্ষার্থীরা বাংলা ইংরেজি এবং ইসলামের ইতিহাসে সাবজেক্ট গুলোতে অল্প পড়েন তারাই পরীক্ষাতে Golden A+ পান না।

যারা গণিতে কিংবা ইংরেজিতে A অথবা A - পেয়ে থাকেন তারা পরীক্ষাতে Golden A+ পান না। অনেক শিক্ষার্থী রয়েছে যারা গণিত অথবা ইংরেজিতে একটু দুর্বল রয়েছেন তাদের জন্য গণিত এবং ইংরেজির এক্সট্রা ক্লাস করতে হবে এক্সট্রা প্রাইভেট পড়তে হবে। পরীক্ষাতে Golden A+পাওয়ার জন্য প্রতিটি সাবজেক্ট খুব গুরুত্বসহ পড়তে হবে। 

প্রিয় পাঠক আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন Golden A+ পাওয়ার উপায় কি। এবার চলুন আমরা দেখে আসি  A+ পাওয়ার জন্য দিনে কত ঘন্টা পড়তে হবে।

A+ পাওয়ার জন্য দিনে কত ঘন্টা পড়তে হবে

A+ পাওয়ার জন্য দিনে কত ঘন্টা পড়তে হবে? A+ পাওয়ার জন্য দিনে ৪ ঘন্টা পড়লেই হবে। এ প্লাস পাওয়ার জন্য দিনে ১২ ঘন্টা কিংবা ১৩ ঘন্টা পড়তে হবে এমন কোন বাধ্যবাধকতা নেই কোন শিক্ষার্থী যদি অধিক মনোযোগ সহ পড়াশোনা করে তাহলে ৪ ঘন্টা পড়লেও সে পরীক্ষাতে এ প্লাস অর্জন করতে পারবে। 

২০২৪ সালে এসএসসি পরীক্ষা থেকে এইচএসসি পরীক্ষা তে এ প্লাস অর্জন করা খুব কঠিন কোন বিষয় নয় একটু পরিশ্রম করলে এবং নিয়মের সাথে পড়াশোনা করলে খুব সহজে পরিখা তে এ প্লাস পাওয়া যায় অনেক শিক্ষার্থীদের মনে করেন পরীক্ষাতে এ প্লাস পাওয়া কঠিন নয় অসম্ভব।। তাদের ধর্ম সম্পূর্ণ ভুল আপনি যদি ওপরে নিয়ম কথা অনুসরণ করেন তাহলে গ্যারান্টি সহ পরীক্ষা দিয়ে প্লাস করতে পারবেন। 

পরীক্ষাতে এ প্লাস অর্জন করার জন্য সংগ্রহ করতে হবে বোর্ড প্রশ্ন করতে হবে এবং পড়ার সময় হাতে-খাতা এবং কালার প্যান্ট রাখতে হবে সে খাদ্যের সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো সংগ্রহ করতে হবে এবং এর সাহায্যে গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলোকে মার্ক করতে হবে।। এই কয়েকটি নিয়ম মনে রাখলেই খুব সহজে পরীক্ষায় এ প্লাস অর্জন করতে পারবেন।

অনেকে মনে করেন পরীক্ষাতে এ প্লাস পাওয়ার জন্য দিনের ১০ ঘণ্টা কিংবা ১২ ঘন্টা পড়াশোনা করতে হবে এ ধারণাগুলো সম্পূর্ণ ভুল আপনি যদি দিনে ৪ ঘন্টা খুব মনোযোগসহ পড়েন তাহলেই পরীক্ষাটি এ প্লাস অর্জন করতে পারবেন। অনেকে রয়েছে থেকে ১২ ঘন্টা পড়াশোনা করে কিন্তু একটু পর পর মোবাইল ফোন ব্যবহার করে অন্য কাজে নিয়োগ হয়ে পড়ে এরপরে মনোযোগ নষ্ট হয় এবং দিনে 10 ঘন্টা 12 ঘন্টা পরেও কোন উন্নতি হয় না।

ঘন্টা পড়াশোনা করুন এবং খুব মনোযোগ সহ পড়াশোনা করুন। একটি আলাদা ঘরে বসুন যেখানে অন্য কেউ নেই। কোন কোলাহল নেই কোন চিৎকার নেই এমন একটি জায়গায় বসে খুব মনোযোগ সহ পড়া শুরু করুন এতে পড়াশোনায় দ্রুত উন্নতি আসবে এবং পরীক্ষাতে A+ পাবেন। প্রিয় বন্ধুরা আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন A+ পাওয়ার জন্য দিনে কত ঘন্টা পড়তে হবে। এবার চলুন আমরা দেখে আসি  A+ পেলে কি হবে?

A+ পেলে কি হবে

A+ পেলে বাবা মা খুশি হবে। আমাদের বাবা মা যারা নিজেদের জীবনকে উৎসর্গ করে আমাদের জীবনকে সুন্দর করার চেষ্টা করছেন নিজেদের সকল সুখ হাসিখুশিকে বিসর্জন দিয়ে আমাদের ভবিষ্যতকে উজ্জ্বল করার চেষ্টা করছেন। 

তাদের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য অবশ্যই A+ পেতে হবে। সারাদিন রাত পরিশ্রম করেন আমাদেরকে পড়ালেখা করানোর জন্য যদি পড়ালেখা করে উন্নতি করতে না পারি তাহলে তাদের পরিশ্রম ব্যর্থ যাবে। বাবা-মায়ের তার সন্তানের প্রতি শুধুমাত্র একটি চাহিদা থাকে সেই সন্তান পড়াশোনা করবে ভালো ফলাফল অর্জন করবে এবং বাবা মায়ের মুখ উজ্জ্বল করবে। 

কিন্তু যদি সন্তান পড়াশোনা না করে এবং ভালো ফল অর্জন করতে না পারে তাহলে বাবা-মায়ের মন খারাপ হয় এবং তাদের পরিশ্রম ব্যর্থ হয়।। এইজন্য বাবা মায়ের মুখে আসে ফোটানোর জন্য অবশ্যই A+ পেতে হবে। এ প্লাস পাওয়ার জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে হবে এবং ওপরে নিয়মগুলো মেনে চলতে হবে। 

A+পেলে অল্প পরিশ্রমে যে কোন চাকরিতে নিয়োগ দেওয়া যায় কিন্তু ভালো ফলাফল করতে না পারলে ভালো চাকরি পাওয়ার জন্য যার ফলে পড়াশোনা করেও ভবিষ্যৎ বৃথা হয়। এজন্য যদি আপনার পড়াশোনা করার ইচ্ছা থাকে তাহলে অবশ্যই ভালোভাবে মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে.

যেন এই সময়গুলো এই পড়াগুলো বৃথা না যায় ভবিষ্যতে এই পড়ার বদলে ভালো কিছু অর্জন করতে পারেন। আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন A+ পেলে কি হবে। এবার চলুন আমরা দেখে আসি ভাল ছাত্রদের পড়ার রুটিন। 

ভালো ছাত্রদের পড়ার রুটিন 

আপনি কি ভারত ছাত্রদের পড়ার রুটিন খুঁজছেন? তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গাতে এসেছেন।ভাল ছাত্র একজন টপার দিনে ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা পড়াশোনা করে। ক্লাসে যে ফার্স্ট ছাত্র থাকে সে পরীক্ষাতে এ প্লাস অর্জন করায় তার মেইন লক্ষ্য হয় না। তার মেইন লক্ষ্য হলো পড়াশোনা করে ভবিষ্যতে ভালো কিছু অর্জন করা। 

আর ভবিষ্যতে ভালো কিছু অর্জন করার জন্য এখন থেকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে এবং নিজেকে ভবিষ্যতের জন্য তৈরি করতে হবে। যারা ভবিষ্যতের জন্য নিজেকে এখন থেকে তৈরি করতে চাচ্ছেন তারা নিচে দেখে নিন ভালো ছাত্রদের পড়া রুটিন গুলো।
  • প্রতিদিন সকাল ৫:৩০ এ ঘুম থেকে উঠতে হবে।
  • ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে চা অথবা কফি পান করতে হবে এতে ঘুম ঘুম ভাব কেটে যাবে এবং শরীরে শক্তি আসবে।
  • ৬:০০ থেকে সকাল ৮:০০ পর্যন্ত পড়াশোনা করতে হবে।  ২ ঘন্টা
  • সকাল ৮:০০ থেকে ৯:০০ এর মধ্যে রেডি হয়ে স্কুলের জন্য তৈরি হতে হবে এবং সকালের নাস্তা খেয়ে স্কুলে যেতে হবে। 
  • সকাল ৯ টা থেকে দুপুর ২ টা পর্যন্ত স্কুলে ক্লাস করতে হবে এবং দুপুর ২ টা থেকে ২:৩০ এর মধ্যে বাসায় ফিরতে হবে। 
  • ৩:০০ এরমধ্যে ফ্রেশ হয়ে ৩:১৫ সময়ের মধ্যে খাবার খেয়ে নিতে হবে। 
  • ৩:১৫ থেকে ৪:০০ পর্যন্ত বিশ্রাম করতে হবে।
  • ৪:০০ থেকে ৬:০০ পর্যন্ত আবার পড়াশোনা করতে হবে।  ২ ঘন্টা
  • ৬:০০ থেকে ৬:১৫ এর মধ্যে নাস্তা খেয়ে নিতে হবে।
  • ৬:৩০ থেকে ৯:৩০ পর্যন্ত আবারো পড়াশোনা করতে হবে। ৩ ঘন্টা
  • ৯:৩০ থেকে রাত দশটা এর মধ্যে রাতের খাবার খেয়ে নিতে হবে। 
  • রাত দশটা থেকে ১০ টা ৩০ এর মধ্যে ঘুমিয়ে পড়তে হবে। 
ঘুমানোর আগে মোবাইল টি থেকে ৪ হাত দূরে রাখতে হবে এবং মোবাইল ব্যবহার করা যাবে না। ঘুমানোর আগে পাশে মোবাইল ফোন রাখলে এতে ঘুম নষ্ট হবে এবং বারবার মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে শুরু করবেন। আর রাত জাগলে সকালে ঘুম থেকে উঠতে পারবেন না এতে পড়াশোনা ভালোভাবে হবে না। প্রতিদিন রাত দশটা জিনিসের মধ্যে ঘুমিয়ে পড়তে হবে এবং সকাল ৫:৩০ এ ঘুম থেকে উঠতে হবে। 

এই রুটিন মেনে পড়াশোনা করলে ভবিষ্যতে ভালো কিছু অর্জন করতে পারবেন এবং প্রতি বছর পরীক্ষাতে এ প্লাস অর্জন করতে পারবেন। প্রিয় পাঠক আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন ভালো ছাত্রদের পড়ার রুটিন সম্পর্কে উপরের এই রুটিনটি হল দিনে ৭ ঘন্টা পড়ার রুটিন। যারা দিনে ৭ ঘন্টা পড়াশোনা করতে চান তাদের জন্য এই রুটিনটি খুব ভালো হবে।

FAQ (A+ পেতে হলে কয়টি বিষয়ে a+ পেতে হবে ssc 2024)

A+পাওয়ার জন্য কত ঘন্টা পড়তে হবে? 

অনেকে জিজ্ঞাসা করেন যে এ+ পাওয়ার জন্য কত ঘন্টা পড়তে হবে? এ প্লাস পাওয়ার জন্য দিনে 10 ঘন্টা কিংবা ১২ ঘন্টা পড়তে হবে এমন কোন বাধ্যবাধকতা নেই আপনি যদি মন দিয়ে মনোযোগ সহ পড়াশোনা করেন তাহলে দিনে ৪ ঘন্টা পড়াও যথেষ্ট। তবে পরীক্ষার আগে দিনে 6 ঘন্টা পড়ার চেষ্টা করবেন এতে ফলাফল ভালো হবে 

পরীক্ষার আগে বেশি মনোযোগসহ পড়াশোনা করা উচিত। তবে ব্যাপারটি এমন নয় যে পরীক্ষার আগে একটি বই শেষ করতে হবে। প্রথম থেকে পড়াশোনাতে ভালো মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করতে হবে এবং পরীক্ষার আগে বেশি বেশি  রিভাইজ দিতে হবে এতে পড়া দীর্ঘদিন মনে থাকবে এবং পরীক্ষাতে ভালো ফলাফল অর্জন করা যাবে। 

A+ পেতে হলে কয়টি বিষয়ে a+ পেতে হবে ssc 2024?

যেকোনো ছয়টি কিংবা সাতটি বিষয়ে A+ পেলে পরীক্ষাতে এ প্লাস পাওয়া যাবে এসএসসি পরীক্ষায় এ প্লাস পাওয়া খুবই সহজ এ প্লাস অর্জন করতে হবে এবং পাশাপাশি একটি এ- এবং দুই a থাকলে জিপিএ 5 পাওয়া যাবে। এসএসসি পরীক্ষা দেয় এখন এ প্লাস পাওয়া খুবই সহজ আপনি যদি উপরের উপাগুলো অনুসরণ করেন তাহলে গ্যারান্টি সহ এসএসসি পরীক্ষা তে এ প্লাস অর্জন করতে পারবেন।

Ssc তে a+ পাওয়ার নিয়ম?

Ssc তে a+ পাওয়ার নিয়ম খুঁজছেন? তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গাতে এসেছেন। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা এসএসসিতে এ প্লাস পাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে সবকিছু বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আপনি যদি আজকের এই পোস্টটি মনোযোগ সহ দেখেন, তাহলে আশা করছি নিয়মগুলো বুঝতে পারবেন। উপরের এই নিয়মগুলো অনুসরণ করলে গ্যারান্টি সহ এসএসসিতে এ প্লাস অর্জন করতে পারবেন।

লেখকদের শেষ কথা 

প্রিয় পাঠক বৃন্দ আজকের এই আর্টিকেল আমরা দেখলাম A+ পাওয়ার জন্য দিনে কত ঘন্টা পড়তে হবে? A+ পেতে হলে কয়টি বিষয়ে a+ পেতে হবে ssc 2024, Ssc তে a+ পাওয়ার নিয়ম, A+পাওয়ার উপায় কি এবং ভালো ছাত্রদের পড়ার রুটিন টি। প্রতিটি স্টুডেন্ট এর চাহিদা থাকে পরীক্ষাতে এ প্লাস অর্জন করা। 

আর পরীক্ষা তো এ প্লাস অর্জন করার জন্য তারা মনে করে হতে পারে দিনে 10 থেকে 12 ঘন্টা পড়াশোনা করতে হবে। কিন্তু এ ধরনের সম্পূর্ণ ভুল পরীক্ষাতে এ প্লাস পাওয়ার জন্য দিনে ৪ ঘন্টা কিংবা ৫ ঘন্টা পড়াশোনা করাই যথেষ্ট কিন্তু যদি ভবিষ্যতে ভালো কিছু করতে চান তাহলে চেষ্টা করবেন দিনের ৬ থেকে ৭ ঘণ্টা পড়াশোনা করা। 


Ssc তে এ প্লাস পাওয়ার গোপন ট্রিকস হল বেশি বেশি বোর্ড প্রশ্ন করতে হবে সাজেশন বই পড়তে হবে এবং যখন যে পড়া গুলো পড়ছে সেখানে যে গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলো রয়েছে সেগুলো খাতায় লিখে রাখা এবং কালার পেনের সাহায্যে বইয়ে মার্ক করা। এই তিনটি জাদুকারী উপায় অনুসরণ করলে পরীক্ষাতে গ্যারান্টি সহ Ssc তে a+ পাবেন।


পরীক্ষাতে এ প্লাস অর্জন করা খুব কঠিন কোন বিষয় নয়, একটু মনোযোগ সহ পড়াশোনা করলে সহজেই পরীক্ষাতে এ প্লাস পাওয়া যায়। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা পরীক্ষাতে এ প্লাস পাওয়ার সকল নিয়ম শেয়ার করলাম আশা করছি এই আর্টিকেটির মাধ্যমে আপনি উপকৃত হয়েছেন এমনই আরো মজার টিপে পেতে এই ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট করুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

বাংলা আইটিটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url