বেসরকারি চাকরিজীবীদের আয়কর দেওয়ার নিয়ম
দেশে নাগরিক হিসেবে দেশকে উন্নত করার জন্য আয়কর দেওয়া খুবই জরুরী। এছাড়াও আয়কর দেওয়ার মাধ্যমে সমাজের বৈষম্য হ্রাস করা হয়। তাই আজকের এই প্রতিবেদনে আমরা দেখব বেসরকারি চাকরিজীবীদের আয়কর দেওয়ার নিয়ম গুলো, সরকারি চাকরিজীবীদের আয়কর দেওয়ার নিয়ম, বছরে কত টাকা আয় করলে আয়কর দিতে হবে এবং আয়কর দেওয়ার নিয়মাবলী গুলো কি কি।
আপনি যদি আয়কর দিতে চান তাহলে আপনাকে বছরে কত টাকা আয়কর দিতে হবে? সে বিষয়টি জেনে নিন। চলুন তাহলে আর দেরি না করে ঝটপট দেখে নেওয়া যাক আয়কর রিটার্ন ফরম পূরণের নিয়ম, বছরে কত টাকা আয় করলে আয়কর দিতে হবে, সরকারি চাকরিজীবীদের আয়কর দেওয়ার নিয়ম এবং বেসরকারি চাকরিজীবীদের আয়কর দেওয়ার নিয়ম।
পেজ সূচিপত্র: গ্রামীন এমবি চেক কোড ২০২৪ - জিপি সিমের সকল কোড
ভূমিকা
দেশের নাগরিক হিসেবে আমাদের প্রত্যেকের দায়িত্ব ও এবং কর্তব্য হলো , আয়কর দেওয়া। আমাদের মাসিক ইনকাম 1 লক্ষ টাকা হলেই সেখান থেকে অল্প কিছু টাকা প্রতি বছরে আয়কর দিতে হবে। এই অল্প পরিমাণ টাকার বিনিময়ে আমাদের দেশ উন্নত হবে আর দেশ যত বেশি উন্নত হবে আমাদের গুরুত্ব এবং সম্মান তত বৃদ্ধি পাবে।
আরো দেখুন: মাসে 30 হাজার ইনকাম করতে চান? ক্লিক করুন
একটি সুন্দর দেশে বসবাস করার মজাই আলাদা। ২০১০ সালের বাংলাদেশ এবং ২০২৪ সালের বাংলাদেশের মধ্যে যথেষ্ট তফাৎ রয়েছে। আজ বাংলাদেশ এত সুন্দর এর কারণ হলো বাংলাদেশের নাগরিকরা সুন্দর। আজকের এই পোস্টে আমরা আলোচনা করব যে একজন বেসরকারি চাকরিজীবীদের আয়কর দেওয়ার নিয়ম কি।
আয়কর দেওয়ার নিয়মাবলী
আয়কর দেওয়ার নিয়মের মধ্যে বিশেষ পার্থক্য এসেছে এপ্রিল মাস থেকে আয়কর দেওয়ার নতুন নিয়মাবলী তৈরি করা হয়েছে। পুরনো আয় করে কর্মীরা সর্বোচ্চ পর্যায়ে হাজার টাকা পর্যন্ত ছাড় পেত কিন্তু এখন নতুন নিয়মে কর্মীরা ৫২ হাজার ৫০০ থেকে শুরু করে ৫৩ হাজার টাকা পর্যন্ত ছাড় পাবে। আপনারা যারা আইকন দিতে চাচ্ছেন তাদের জন্য আজকের এই পোস্টটি নিচে দেখে নিন আয়কর দেওয়ার নিয়মাবলী শেয়ার করা রয়েছে।আয়কর দেওয়ার বেতন সীমা বৃদ্ধি করা হয়েছে আগে বাৎসরিক আয় ৫ লক্ষ টাকা কিংবা পাঁচ লক্ষ টাকার নিচে হলে তার জন্য আয়কর প্রযোজ্য ছিল না কিন্তু এখন আইকর দেওয়ার বেতন সীমা বৃদ্ধি করা হয়েছে। এখন প্রতি বছরে বাৎসরিক আয় ৭ লক্ষ টাকা কিঙ্গা ৭ লক্ষ টাকার নিচে হলে তার জন্য আয়কর প্রযোজ্য নয় যাদের বাৎসরিক আয় ৮ থেকে ৯ লক্ষ টাকা কিংবা ১০ লক্ষ্য টাকার ওপরে তাদের জন্য আয়কর দেওয়া প্রযোজ্য।
- গত এপ্রিল মাস থেকে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের শর্ট টার্ম থেকে আইকর নেওয়া হবে।
- সিনিয়র সিটিজেন স্কিমে আগে ১৫ লক্ষ টাকা ডিপোজিট করা যেত কিন্তু এখন ডিপোজিটের সীমা বৃদ্ধি করা হয়েছে এখন ২৫ লক্ষ টাকা ডিপোজিট করা যাবে।
- বেসরকারি কর্মীদের ক্ষেত্রে সুবিশাল সুযোগ দেওয়া হয়েছে। বেসরকারি কর্মীদের লিভ অ্যানক্যাশমেন্ট এর সীমা ছিল ৩ লক্ষ টাকা। নতুন অর্থবছরে সেই আর্থিক সীমা বাড়িয়ে ২৫ লক্ষ টাকা করা হয়েছে।
- তিন লক্ষ টাকা এর ওপরে কিংবা তিন লক্ষ টাকা এর নিচে আয় হলে কোন আয়কর দিতে হবে না।
- LIC এর বার্ষিক প্রিমিয়াম যদি ৫ লক্ষ টাকা হয় তাহলে নতুন অর্থ বছর থেকে এটি উপার্জন আয়করের অধীনে চলে আসবে।
বেসরকারি চাকরিজীবীদের আয়কর দেওয়ার নিয়ম
বেসরকারি চাকরিজীবীদের ওপর এবার কর আরোপ করার জন্য করাকরি নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ২০১৮ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত বেসরকারি চাকরিজীবীরা সঠিকভাবে করারও করেননি এই বিষয়ে যথেষ্ট ক্ষিপ্ত হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এইজন্য তিনি চিনি বেসরকারি কর চাকরিজীবীদের আয়কর দেওয়ার জন্য করাকরি ভাবে নির্দেশ দিয়েছেন।আরো দেখুন: গ্রামীন সিমে ফ্রী এমবি অফার পেতে চান? ক্লিক করুন
যদি কোন বেসরকারি চাকরিজীবী যথাসময়ে আয়কর প্রদান না করে তাহলে তাকে আরো অতিরিক্ত টাকা জরিমানা দিতে হবে। তাই বেসরকারি চাকরিজীবীদের আয়কর দেওয়া খুবই জরুরী। তবে বেসরকারি চাকরিজীবীদের কত টাকা আয়কর দিতে হবে এবং আইকর দেওয়ার নিয়ম কি সে বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে হবে।
যদি কোন বেসরকারি চাকরিজীবী যথাসময়ে আয়কর প্রদান না করে তাহলে তাকে আরো অতিরিক্ত টাকা জরিমানা দিতে হবে। তাই বেসরকারি চাকরিজীবীদের আয়কর দেওয়া খুবই জরুরী। তবে বেসরকারি চাকরিজীবীদের কত টাকা আয়কর দিতে হবে এবং আইকর দেওয়ার নিয়ম কি সে বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে হবে।
বেসরকারি চাকরিজীবীর আয়কর দেওয়ার নিয়ম হল বারো মাসের বেতন সহ এবং বোনাস যোগ করতে হবে। যেমন একজন বেসরকারি চাকরিজীবীর বেতন প্রতি মাসে ৩০ হাজার টাকা হলে তার বাৎসরিক আয় প্রায় (৩০×১২=৩ লক্ষ ৬০ হাজার টাকা।) তিন লক্ষ ৬০ হাজার টাকার সাথে বোনাস মিলিয়ে যদি চার লক্ষ টাকা হয় তাহলে ৪ লক্ষ টাকার আয়কর সরকারকে প্রদান করতে হবে।
এই ৪ লক্ষ টাকা বাৎসরিক আই থেকে এসে ব্যক্তিকে প্রতি মাসে কত টাকা ভাড়া দিতে হচ্ছে কত টাকা শিক্ষা কাজে ব্যয় হচ্ছে কত টাকা খাবার কাজে ব্যয় হচ্ছে পাশাপাশি যাতায়াত ব্যবস্থা এবং যোগাযোগের জন্য সর্বমোট কত টাকা খরচ হয়েছে সেই হিসাবটি বের করতে হবে। আনুমানিক যদি বাৎসরিক মোট বেতন থেকে ৫০% বাড়ি ভাড়া দিতে হয়।
তাহলে সেখানে কর প্রযোজ্য নয়। ব্যক্তির চিকিৎসা ক্ষেত্রে যদি বাৎসরিক মোট আইয়ের ৯ থেকে ১০ শতাংশ ব্যবহার হয় তাহলে সেখানেও করা প্রযোজ্য নয়। এছাড়াও সরকার নতুন নিয়মে জারি করেছেন যে যে ব্যক্তির বাৎসরিক আয় ৭ লক্ষ টাকার নিচে কিংবা ৭ লক্ষ টাকা তার জন্য আয়কর প্রযোজ্য নয়।
একজন বেসরকারি চাকরিজীবীর প্রতি মাসের আয় যদি পঞ্চাশ হাজার টাকা হয় তাহলে প্রতিবছরে সে আয় করে ৬ লক্ষ টাকা। একজন বেসরকারি চাকরিজীবী প্রতি মাসের বেতন ৫০ হাজার টাকা হলে তাকে কোন প্রকার আয়কর প্রদান করতে হবে না কিন্তু একজন বেসরকারি চাকরিজীবীর প্রতি মাসের বেতন যদি ৬০০০০ থেকে শুরু করে হাজার টাকা হয় তাহলে তাকে আয়কর প্রদান করতে হবে।
অনেকে প্রশ্ন করেন বেসরকারি চাকরিজীবীরা কি রেয়াত পায়? হ্যাঁ বেসরকারি চাকরিজীবীদের জন্য এখন রেয়াত দেওয়া হয়। তবে বেসরকারি চাকরিজীবীদের রিয়াদ পাওয়ার জন্য তাদেরকে বিনিয়োগ করতে হবে। আয়ের একটি অংশ থেকে বিনিয়োগ করলে সরকার থেকে রেয়াত দেওয়া হবে।
যেমন কোন বেসরকারি চাকরিজীবীর প্রতি বছরের আয়োজনে ১০ লক্ষ টাকা হয় তাহলে সে যদি সেই ১০ লক্ষ টাকা থেকে ১৫ পার্সেন্ট বিনিয়োগ কাজে ব্যবহার করে তাহলে সরকার থেকে ৩২০০০ টাকার রেয়াত লাভ করতে পারবে। তবে সে চাকরিজীবী যদি পনেরো পার্সেন্টের কম বিনিয়োগ করে তাহলে কম রেয়াত লাভ করবে।
সুপ্রিয় পাঠক বৃন্দ আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন বেসরকারি চাকরিজীবীদের আয়কর দেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে।। এবার চলুন আমরা দেখে আসি সরকারি চাকরিজীবীদের আয়কর দেওয়ার নিয়ম কি।
সরকারি চাকরিজীবীদের আয়কর দেওয়ার নিয়ম
সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য বিশেষ সুবিধা রয়েছে। সরকারি চাকরিজীবীদের চিকিৎসা বাসা ভাড়া শিক্ষা খরচ এর কোন কর দিতে হবে না। এমনকি বিনোদন ভাতা এবং নববর্ষ ভাতার ওপরেও কোন কর দিতে হবে না।চাকুরীদাতা চাকরি দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করার জন্য যদি কোন সরকার প্রাপ্ত বাধা পেয়ে থাকে তাহলে তার উপরেও কোন কর দিতে হবে না। এই বিষয়ে জাহাঙ্গীর আলম বাংলা বিবিসি বলেন, যদি চাকরিজীবী সঠিকভাবে আয়কর রিটার্ন না করে তাহলে তার এই সুবিধা গুলো বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
করমুক্ত আইগুলো মোট ইনকামের সাথে যোগ হবে না যার ফলে আয়কর কম দিতে হবে। বাংলাদেশের আইনজীবীরা বলেন জুডিশিয়াল সার্ভিসের মাধ্যমে যে সমস্ত বিচারক নিয়োগ লাভ করে তাদের ৩০% জুডিশিয়াল ভাতা দেওয়া হয় এখানেও কোন প্রকার কর প্রযোজ্য হবে না।
ছাড়াও সরকারি চাকরিজীবীদের যে সমস্ত পেনশনে দেওয়া হয় এর উপরে কোন আরোপ করা হয়নি। এক কথায় বলা যায় সরকারি চাকরিজীবীদের কর বেসরকারি চাকরিজীবীদের তুলনায় অনেক কম। সুপ্রিয় পাঠক বৃন্দ আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন সরকারি চাকরিজীবীদের আয়কর দেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে। এবার চলুন আমরা দেখে আসি বছরে কত টাকা আয় করলে আয়কর দিতে হবে।
বছরে কত টাকা আয় করলে আয়কর দিতে হবে
অনেকে জিজ্ঞাসা করেন যে বছরে কত টাকা আয় করলে আয়কর দিতে হবে? দেশে নাগরিক হিসেবে প্রত্যেকটি নাগরিকের উচিত আয়কর প্রদান করা আয়কর প্রদান করলে দেশ আরো উন্নত হবে এবং দেশের সুবিধারও বৃদ্ধি পাবে সুবিধা বঞ্চিত মানুষগুলো একটু সুবিধার আলো দেখতে পারবে, সমাজে বৈষম্যের হার কমতে থাকবে।এই সমাজে দুই শ্রেণীর মানুষ রয়েছে একটি অতি ধ্বনি আর একটি অতি গরিব। এদের এত বৈষম্যের কারণ হলো এরা আয়কর প্রদান করে না।। ধনী ব্যক্তিরা যদি আয়কর প্রদান করা শুরু করেন তাহলে সেখান থেকে সরকার দেশের উন্নয়ন করতে পারবে যার ফলে দরিদ্র মানুষদের মুখে হাসি ফুটবে এর ফলে সমাজে বৈষম্যের হার কমতে থাকবে এবং প্রত্যেকেই সুখী জীবনযাপন করবে।
তাই আমাদেরকে জানতে হবে যে বছরে কত টাকা আয় করে আয়কর দিয়ে দিতে হবে? যদি বছরের ৭ লক্ষ টাকা আয় হয় তাহলে আয়কর দিতে হবে। আগে বছরে 5 লক্ষ টাকা আয় করলে আয়কর দিতে হতো কিন্তু নতুন বছর থেকে নতুন নিয়ম সৃষ্টি হয়েছে আর এখন বছরে পাঁচ লক্ষ টাকা হলে আয়কর দেওয়ার কোন প্রয়োজন নেই যদি ৭ লক্ষ টাকা প্রতি বছরে আয় হয় তাহলে আয়কর প্রদান করতে হবে।
- একজন চাকরিজীবীর বেতন যদি প্রতি মাসে ২০ হাজার থেকে শুরু করে ৩০ হাজার টাকা হয় তাহলে তাকে আয়কর দিতে হবে না।
- একজন ব্যক্তির প্রতি মাসের বেতন যদি ৫০ হাজার টাকা হয় তাহলে তাকে আয়কর দেওয়ার করে প্রয়োজন নেই।
- যার বেতন প্রতিমাসে ৬০ হাজার থেকে শুরু করে ৬৫ হাজার টাকা কিংবা ৭০ হাজার টাকা তাকে প্রতি বছরে সরকারকে আয়কর প্রদান করতে হবে।
- যার বেতন প্রতি মাসে ৮০ হাজার টাকা তার বাৎসরিক আয় প্রায় ৯ লক্ষ ৬০ হাজার টাকা। পাশাপাশি তারা আরো বিভিন্ন মাধ্যম থেকে ইনকাম করে সাথে বোনাস রয়েছে সব মিলিয়ে তাদের বাৎসরিক আয় প্রায় কোটি টাকা। যাদের আয় প্রতি বছরে ১ কোটি তাদেরকে প্রতিবছরের সরকারকে আয়কর প্রদান করতে হবে।
- বাৎসরিক আয় সাত থেকে ৯ লক্ষ টাকা হলে ১০ শতাংশ হারে আয়কর জমা দিতে হবে। যেমন যদি বাৎসরিক আইন ৯ লক্ষ টাকা হয় তাহলে দশ শতাংশ হারে আয়কর জমা দিতে হবে ৫৫ হাজার টাকা। যদি বাৎসরিক আই ৯ লক্ষ টাকা হয় তাহলে প্রতিবছরে ৫৫ হাজার টাকা সরকারকে আয়কর প্রদান করতে হবে।
- যদি বাৎসরিক আয় ৯ থেকে ১৪ লক্ষ টাকা হয় তাহলে প্রতিবছরে আয়কর হিসেবে ১৫% দিতে হবে। আর যদি আই পনেরো লক্ষ টাকা হয় তাহলে বাৎসরিক ট্যাক্স অথবা কর দিতে হবে ২০%।
- ১৫ লক্ষ টাকার ওপরে বাৎসরিক আয় হলে ৩০% ট্যাক্স দিতে হবে।
আমাদের শেষ কথা : বেসরকারি চাকরিজীবীদের আয়কর দেওয়ার নিয়ম
সুপ্রিয় পাঠক বৃন্দ আজকের এই আর্টিকেলে আমরা দেখলাম বছরে কত টাকা আয় করলে আয়কর দিতে হবে, সরকারি চাকরিজীবীদের আয়কর দেওয়ার নিয়ম ২০২৩, আয়কর দেওয়ার নিয়মাবলী এবং বেসরকারি চাকরিজীবীদের আয়কর দেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।নিজের মাতৃভূমিকে সুন্দর করার জন্য প্রত্যেকটি নাগরিকের জন্য খুবই জরুরী আয়কর দেওয়ার মাধ্যমে নিজের দেশের উন্নতি করা যায়। সঠিক সময় আয়কর প্রদান না করলে আরো অতিরিক্ত টাকা জরিমানা করা হবে এজন্য আমাদের প্রত্যেকের আয়কর সম্পর্কে অবগত হতে হবে এবং যথাসময়ে আয়কর অফিসে যেয়ে পর্যাপ্ত আয় কর প্রদান করতে হবে।
উপরে আমরা শেয়ার করলাম একজন সরকারি চাকরিজীবীদের কত টাকা আয়কর প্রদান করতে হবে এবং আর একজন বেসরকারি চাকুরীজীবীদের কে কত টাকা আয়কর প্রদান করতে হবে আশা করছি আজকের এই প্রতিবেদনটির মাধ্যমে আপনারা উপকৃত হয়েছেন এবং বুঝতে পেরেছেন যে আয়কর দেওয়ার নিয়মাবলী গুলো কি কি।
বাংলা আইটিটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url